Advertisement

যে কারণে সামুদ জাতির বসবাসের এলাকায় যেতে নিষেধ করেছেন মহানবী (সাঃ)

 

যে কারণে সামুদ জাতির বসবাসের এলাকায় যেতে নিষেধ করেছেন মহানবী (সাঃ)


সামুদ জাতির বসবাসের এলাকায় যেতে নিষিদ্ধতার পিছনে বিভিন্ন কারণ ছিলেন। এই বিষয়ে ইসলামিক প্রকাশ্যে বিভিন্ন গল্প ও বর্ণনা রয়েছে।

সামুদ জাতির মূল বাসস্থানে তাদের ধর্মের অনুযায়ী বহুল অস্তিত্ব থাকত। অবসান প্রতিষ্ঠানের একটি অস্তিত্বের গল্প বলা হয়ে থাকে। মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) তাদের দেখা করেন এবং তাদেরকে আল্লাহর পক্ষ থেকে তারা পরিত্যাগ করার নির্দেশ দিতেন। তবে, তারা এই নির্দেশকে মানে নিয়ে এদের পরিস্থিতির মাধ্যমে আল্লাহর সবশক্তিতে সংদেহ করে।

আরও একটি গল্প থাকে যে, তাদের বহুল অস্তিত্বের এক কারণ ছিল তাদের অহংকার ও অতিরিক্ত অত্যাচার। এই বৃদ্ধির পরিস্থিতিতে মহানবী (সাঃ) এদেরকে আল্লাহর পক্ষ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিলেন, তবে তারা তা মানতে অস্বীকার করে।

সামুদের কয়েকটি অবস্থিতির পরে, মহানবী (সাঃ) সামুদের নাশের অনুমোদন করেন এবং একটি বিশেষ প্রতিক্রিয়া নিতেন। এই প্রতিক্রিয়া অবস্থা তাদের নাশের কারণ হিসেবে দেখা

হয়ে থাকে।

আদ্যতন্ত্রে, সামুদ জাতির মধ্যে অত্যন্ত অহংকার ও নিজেরা অবস্থানের প্রতি বিশ্বাসের অভাব ছিল। তারা আল্লাহর পরিস্থিতি এবং নির্দেশনা কে নিজেদের সংক্ষেপে পরিস্থিতিশীল করে নেন। তাদের অহংকারের পরিণামে তারা প্রতিষ্ঠিত আদর্শের প্রতি অগ্রাধিকার অনুভব করতেন, যা অবাধ্যতার প্রধান কারণ হত।

দ্বিতীয়তন্ত্রে, সামুদের অত্যাচার এবং প্রকৃতপক্ষে অন্ধকারের পথে অগ্রসর হওয়া একটি কারণ হতে পারে। তাদের মধ্যে ব্যাপক অহংকার এবং অবদ্বেষ প্রকাশের কারণে তারা নবী (সাঃ) এবং তার অনুসারীদের দেখা দিতে পারেনি। তারা আল্লাহর দিকে নির্দেশ নিতে অস্বীকার করে, যা শেষমেহেত্তায় তাদের নাশের কারণ হতে পারে।

সামুদের নাশ এবং মহানবী (সাঃ) দ্বারা প্রতিক্রিয়া দেওয়ার পরে, একটি গোলামে তাদের অধিকারবল দেখা গেল যা অনেকটা মৃত্যুর কুরবানীর সমান ছিল। এই গোলামে তারা অত্যন্ত বিপর্যয়ে পড়ে এবং তাদের অহংকার ও অস্তিত্বের পরিণাম হিসেবে স্থানীয় আবদ্ধতা হতে পারে।


তারা নাশের অবসানে বৃদ্ধির অস্তিত্বে একটি গোলাম দেখাতে বলেন, যা তাদের ধর্মীয় অস্তিত্বের প্রতি আল্পদৃষ্টিতে প্রতিকূল ছিল। এই অস্তিত্বের বৃদ্ধির প্রতিফলন হিসেবে, তারা নাশের কাছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গেলে। এটি একটি আলোচনার বিষয়, কিন্তু মুহাম্মদ (সাঃ) এর নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের অধিকারবলের সমাপ্তির উপর একটি স্বর্ণমুদ্রা রয়েছিল।

আখেরে, মহানবী (সাঃ) সামুদের উপর আসন্ন নাশের বিষয়ে প্রেরিত হতে সামুদের উপর আল্লাহর দুষ্ট প্রাকৃতিক বিরুদ্ধ আযাবের ধারণা দেন। তারা তাদের দুর্দান্ত প্রতিক্রিয়ার ফলে অন্ধকারে মুখোমুখি হতে পারেন, যা একেবারেই তাদের উপর অল্প প্রভাবশূন্য হওয়ার জন্য সম্পূর্ণ পরিণতি সৃষ্টি করে।

মহানবী (সাঃ) এই ঘটনা সম্পর্কে সত্যের সত্য বেশিরভাগ বিস্তৃত বর্ণনা করেন না, তবে এদের অধিকারবলের সমাপ্তি এবং অন্ধকারের উপর আসন্ন আযাবের ধারণা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।




-------
Creating Download Link...
 
Free Download Code   next
  

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ