Kidney Care Tips: বেশি বয়সে কিডনির সমস্যা থেকে দূরে থাকতে চান? এখন থেকেই কোন কোন অভ্যাস বদলাবেন
মার্চ ২৬, ২০২৪
Kidney Care: বেশি বয়সে কিডনির ক্ষমতা কমে যায় অনেকেরই। এই সমস্যা থেকে দূরে থাকতে কোন কোন অভ্যাস বদলাবেন? জেনে নিন এখন থেকেই।
1/9কিডনি আমাদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এটি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বাইরে বের করে দেয়। প্রস্রাবের মাধ্যমেই বেরিয়ে যায় এই দূষিত উপাদান। শরীরে সোডিয়াম-পটাশিয়ামের ভারসাম্য রক্ষার কাজটিও করে এই অঙ্গ। বেশি বয়সে এই অঙ্গের ক্ষমতা কমতে থাকে।
2/9এই অঙ্গটি শরীরে তরলের মাত্রা ঠিক রাখতেও সাহায্য করে। তাই এই অঙ্গের খেয়াল রাখা আমাদের জন্য খুবই জরুরি। কিছু কিছু অভ্যাস এই অঙ্গের ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। বেশি বয়সে কিডনি ভালো রাখতে গেলে এই অভ্যাসগুলি বদলানো দরকার।
3/9যেহেতু কিডনি এমন এক অঙ্গ, যার ক্ষতি হলে সেটিকে কোনও ভাবেই আর আগের অবস্থায় ফেরানো সম্ভব নয়, তাই এর যত্ন নেওয়া খুবই দরকারি। জেনে নিন, কীভাবে কিডনির যত্ন নেবেন।
4/9প্রস্রাব বেশি ক্ষণ চেপে রাখবেন না: অনেকে দীর্ঘসময় প্রস্রাব চেপে রাখেন। এই অভ্যাস কিডনির ক্ষতি করতে পারে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। দীর্ঘ সময় ধরে মূত্র বন্ধ করার ফলে হতে পারে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন, ব্লাডার ইনফেকশন, এমনকী কিডনিতেও ইনফেকশন হতে পারে । তাই এই অভ্যাস ছাড়তে হবে।
5/9বেশি প্রোটিন খাওয়া কমান: অনেকে বেশি মাত্রায় প্রোটিন খেতে পছন্দ করেন। তাঁদের খাবারে থাকে বেশি মাত্রায় ডিম, মাছ, মাংস, সোয়াবিনের মতো প্রোটিন যুক্ত খাবার। তবে এই প্রোটিন বেশি পরিমাণে খেলে কিডনিও হতে পারে ক্ষতিগ্রস্ত। সেক্ষেত্রে এই খাদ্যাভ্যাস ছাড়ুন।
6/9বেশি নুন খাওয়া কমান: কিডনি শরীরে সোডিয়াম-পটাশিয়ামের ভারসাম্য তৈরি করে। তবে নুন বেশি খেলে শরীরে সোডিয়াম বেশি পরিমাণে পৌঁছোয়। আর সোডিয়াম শরীরে জল ধরে রাখে। ফলে ক্ষতি হয় কিডনির। এক্ষেত্রে শরীরে জল ও সোডিয়ামের ভারসাম্য ঠিক থাকে না।
7/9কফি খাওয়া নিয়ন্ত্রণ করুন: কফিতে থাকে ক্যাফেইন। আর এই ক্যাফেইন শরীরে বেশি মাত্রায় পৌঁছে গেলে হতে পারে কিডনির ক্ষতি, অতিরিক্ত কফি পান ছাড়ুন।
8/9নির্দিষ্ট পরিমাণ জলপান করুন: জলপান করলে কিডনি ভালো থাকে। তবে আমাদের মধ্যে বহু মানুষ ভালোমতো জলপান করতে চান না। এর ফল ভোগ করে কিডনি। তাই দিনে অন্তত ২ লিটার জলপান করতেই হবে। তবে খুব বেশি জলপান করবেন না। বেশি জলপান করলে শরীরে সমস্যা হতে পারে।
9/9এর পাশাপাশি কিডনি ভালো রাখার জন্য নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তাঁর বলে দেওয়া নিয়ম মেনে চলুন। তাহলেই বেশি বয়সেও চাঙ্গা থাকবে এই অঙ্গ।
0 মন্তব্যসমূহ